শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে  প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে হবে- সুবর্ণচর উপজেলা আ.লীগ হাতিয়ার উন্নয়নে সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ কর্মসূচিকে কাজে লাগানো হবে – মোহাম্মদ আলী এমপি সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ৩৯ বছর পর জমি ফিরে পেলেন যদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পরিবার শিবালয়ে ১৫তম  মাই টিভির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত  ক্রীড়াবিদরা দেশের জন্য সম্মান বয়ে আনছে- ধর্মমন্ত্রী উজিরপুরে সৎসঙ্গ ফাউন্ডেশনের সেমিনার অনুষ্ঠিত শিবালয়ে গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠিবাড়ি খেলা অনুষ্ঠিত লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে ৫ জনের মৃত্যু : আসামিদের তিন দিনের রিমান্ড ঈদের দিনে সদরঘাটে দুর্ঘটনায় ঝরল ৫ প্রাণ সৌদির সাথে মিল রেখে নোয়াখালীর ৪ গ্রামে ঈদ উদযাপন

প্রথম যে ১৩৫ উপজেলায় তথ্য সংগ্রহ করবে ইসি

বাঙলার জাগরণ ডেস্ক :  আগামী ২০ মে থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শুরু করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলবে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত।

জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।

এতে বলা হয়েছে, এবার তিন বছরের তথ্য একসঙ্গে সংগ্রহণ করা হবে।

এক্ষেত্রে ২০০৭ সালের ১ জানুয়ারি বা তার পূর্বে জন্মগ্রহণকারীদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে।  অর্থাৎ ১৬ বছর বয়সীদের তথ্যও নেওয়া হবে।

পরে যাদের বয়স ১৮ বছর হয়েছে, তারা সঙ্গে সঙ্গে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভোটার তালিকায় যুক্ত হবেন। তারা ভোটার তালিকায় যুক্ত হবে ২০২৪ ও ২০২৫ সালে।

ইসির নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রথম পর্যায়ে ১৩৫ উপজেলা কার্যক্রমটি শুরু হবে তিন সপ্তাহের জন্য।

এ কর্মসূচিতে ভোটার তালিকা হতে মৃত ভোটারের নাম কর্তন এবং আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণে স্থানান্তরের বিষয়েও কার্যক্রম গৃহিত হবে।

তথ্য সংগ্রহ ও নিবন্ধন  ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি, ২০২২-এ যাদের জন্ম ২০০৫ সালের ১ জানুয়ারি বা তার
পূর্বে এবং বিগত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে যারা বাদ পড়েছেন তারা নিবন্ধন করতে পারবেন। তথ্যসংগ্রহকারীরা ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবেন।

যে কাগজ-পত্র জমা নেওয়া হবে

নিবন্ধনের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পূরণকৃত নিবন্ধন ফরম-২ এর সঙ্গে অনলাইন জন্ম সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) অথবা এস,এস,সি
বা সমমান পরীক্ষা বা যে-কোনো পাবলিক পরীক্ষা পাশের সনদের ফটোকপি।

এছাড়াও অন্যান্য কাগজপত্র যেমন-নাগরিক সনদ, প্রত্যয়নপত্র, বাড়ি ভাড়ার ট্যাক্স যে-কোনো ইউটিলিটি বিল পরিশোধের রসিদের কপি জমা দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করবেন।

ভোটার তালিকা আইন, ২০০৯ এর ধারা ৩(কক) এ নামের সংজ্ঞায় শিক্ষা সনদসমূহের পাশাপাশি জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ এর অধীন নিবন্ধিত নাম নিবন্ধনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

হিজড়া
সরকার বাংলাদেশের হিজড়া জনগোষ্ঠীকে হিজড়া লিঙ্গ  হিসেবে চিহ্নিত করে স্বীকৃতি দেওয়ায়, তারা ভোটার তালিকায় নতুন করে যুক্ত করতে পারবেন। তবে হিজড়া জনগোষ্ঠীকে ভোটার হিসেবে নিবন্ধনের ক্ষেত্রে তাদের শনাক্তকরণের জন্য সমাজসেবা অফিসের প্রত্যয়ন অথবা স্থানীয় জনপ্রতিনিধির প্রত্যয়ন লাগবে। এ বিষয়ে যথাযথ দৃষ্টি রাখার নির্দেশনা দিয়েছে ইসি, যে তারা যেন ভোটার তালিকায় নাম দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনোভাবেই বঞ্চিত না হয়।

ভোটার তালিকা হতে মৃত ভোটারের নাম কর্তন বিদ্যমান ভোটার তালিকাভুক্ত ভোটারদের মধ্যে যারা ইতোমধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন অথচ ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত আছেন তাদের নাম ভোটার তালিকা বিধিমালা, ২০১২-এর ২৬(৬) মোতাবেক কর্তনের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

ভোটার এলাকা স্থানান্তর
এক ভোটার এলাকা হতে অন্য ভোটার এলাকায় স্থানান্তরের লক্ষ্যে ফরম-১৩ (স্থানান্তর) পূরণপূর্বক প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদিসহ সরাসরি স্থানান্তরিত এলাকার থানাউপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে জমা দানের পর যথাযথ যাচাই-বাছাই ও তদন্ত স্বাপেক্ষে সংশ্লিষ্ট ভোটারের ভোটার এলাকা স্থানান্তর করা হবে।

এছাড়া, তথ্যসংগ্রহকারী বাড়ি বাড়ি গিয়েও ভোটার স্থানান্তরের তথ্য সংগ্রহ করে তা সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রেশন অফিসারের কার্যালয়ে প্রেরণ করবেন।

ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্তকরণ 

নির্দেশনায় বলা হয়েছে-ভোটার তালিকা হালনাগাদ মর্যক্রমে ভোটারযোগ্য নারীদের রেজিস্ট্রেশনের বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের বিশেষ করে নারী জনপ্রতিনিধিদের (উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, সিটিপৌরসভার এলাকার সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর এবং ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত আসনের সদস্যসহ নির্বাচিত মহিলা জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতা নেওয়া প্রয়োজন)।

সিটি কর্পোরেশন ও উপজেলা পর্যায়ের সমন্বয় কমিটিতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করে সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। জনগুরুত্বপূর্ণ এ কাজে নারীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য তাদের উক্ত কমিটিতে দায়িত্ব পালনের আবশ্যকতা রয়েছে। বিশেষ করে তাঁরা প্রচারের কাজে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন ও সহংযোগিতা প্রদান করতে পারেন।

নিবন্ধন কার্যক্রম
নিবন্ধন কেন্দ্রে ভোটাররের তথ্য সঠিকভাবে এন্ট্রির ক্ষেত্রে ডাটা এন্ট্রির পর তার তথ্যাদি মূদ্রণ করে আবেদনকারীর স্বাক্ষর গ্রহণ এবং স্বাক্ষরিত প্রিন্ট কপিটি নিবন্ধন ফরম ও অন্যান্য ডকুমেন্টস-এর সঙ্গে স্ক্যান করে সংশ্লিষ্ট ভোটাররের ডাটার সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখতে হবে।

এছাড়া, সংশ্লিষ্ট ভোটাররের আইরিশ এবং ১০ (দশ) আঙুলের ছাপ গ্রহণ করতে হবে।

নিবন্ধন কার্যক্রমের সমন্বয় সাধন 
ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম সুষ্ঠু ও সুচারুরূপে সম্পন্ন করার জন্য আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসার, সিনিয়র জেলাজেলা নির্বাচন অফিসার ও উপজেলা নির্বাচন অফিসারের কার্যক্রমে নিবিড় সমন্বয় থাকতে হবে। তাদের ভোটার তালিকা হালনাগাদের নিবন্ধন কার্যক্রম পরিচালনা এবং ভোটার তালিকা হালনাগাদ সংক্রান্ত বিভিন্ন পর্যায়ের সমন্বয় কমিটির কার্যক্রমে সক্রিয় সমন্বিত ভূমিকা পালন করতে হবে।

তথ্য সংগ্রহকারী নিয়োগ

সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা কর্তৃপক্ষ বা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী, সরকারি বা সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত উচ্চ বিদ্যালয় বা মাদ্রাসার শিক্ষক বা সহকারী শিক্ষক বা কমচারী, সরকারি বা সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় বা মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক বা সহকারী প্রধান শিক্ষক বা সহকারী শিক্ষক বা কমচারী, প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন অফিস বা সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী ও সরকার কতৃক অনুমোদিত কিন্ডারগার্টেন ও কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা বা কর্মচারী তথ্য সংগ্রহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

সুপারভাইজার নিয়োগ 
সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা কর্তৃপক্ষ বা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, সরকারি বা সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত কলেজ বা সমপর্যায়ের মাদ্রাসার শিক্ষক ও কর্মকর্তা, সরকারি বা সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় বা উচ্চ বিদ্যালয় বা মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক বা সহকারী প্রধান শিক্ষক বা সিনিয়র শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের সুপারভাইজার হিসেবে নিয়োজিত থাকবেন।

বর্তমানে ইসির সার্ভারে ১১ কোটি ৩২ লাখ ৯১ হাজার ৭৬৯ জন ভোটার রয়েছেন। এদের মধ্যে নারী ভোটার ৫ কোটি ৫৫ লাখ ৯৮ হাজার ২৯৬ জন। আর পুরুষ ভোটার ৫ কোটি ৭৬ লাখ ৯৩ হাজার ১৯ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের (হিজড়া) ভোটার ৪৫৪ জন।

সবচেয়ে বেশি তথ্য রয়েছে ঢাকা অঞ্চলের। এ অঞ্চলের মোট এক কোটি ৬৮ লাখ ৯১ হাজার ৫৫৭ জনের তথ্য রয়েছে ইসির কাছে। সবচেয়ে কম রয়েছে ফরিদপুর অঞ্চলে ৫৩ লাখ ৯১ হাজার ২০৯ জন।

নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ২০০৭ সালে ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়নের কাজ হাতে নেয় নির্বাচন কমিশন। এরপর ২০০৯, ২০১২, ২০১৪, ২০১৫, ২০১৭ এবং ২০১৯ সালে বাড়ি-বাড়ি গিয়ে ভোটারদের তথ্য হালনাগাদ করা হয়। ভোটারদের তথ্যগুলো ইসির সার্ভারে সংরক্ষিত রয়েছে। আর সেখান থেকে নাগরিকদের জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়া হচ্ছে।

২০ মে থেকে যে ১৩৫ উপজেলায় তথ্য সংগ্রহ শুরু:

ঢাকার দোহার, নবাবগঞ্জ, কেরাণীগঞ্জ, সাভার, সূত্রাপুর, কোতয়ালী ও ডেমরা, গাজীপুরের শ্রীপুর, কালিগঞ্জ ও কাপাসিয়া, পঞ্চগড়ের সদর, ঠাকুরগাঁওয়ের সদর, দিনাজপুরের সদর ও নবাবগঞ্জ, নীলফামারীর সদর ও ডিমলা, লালমনিরহাটের সদর, রংপুরের সদর ও পীরগঞ্জ, কুড়িগ্রামের সদর ও রৌমারী, গাইবান্ধার সদর ও ফুলছড়ি, জয়পুরহাটের সদর, বগুড়ার সদর, দুপচাচিয়া ও সারিয়াকান্দি, চাপাইনবাবগঞ্জের লোলাহাট, নওগাঁর সদর, পোরশা ও বদলগাছি, রাজশাহীর বোয়ালিয়া ও রাজপাড়া, নাটোরের সদর ও সিংড়া, সিরাজগঞ্জের সদর ও তাড়াশ, পাবনার সদর ও ঈশ্বরদী, মেহেরপুর সদর, কুষ্টিয়া সদর ও দৌলতপুর, চুয়াডাঙ্গার সদর, ঝিনাইদহের সদর ও হরিণাকুন্ডু, যশোরের সদর, অভয়নগর ও বাঘারপাড়া, মাগুরার সদর, নড়াইলের সদর, বাগেরহাটের সদর ও শরণখোলা, খুলনার সদর, সোনাডাঙ্গা ও দৌলতপুর, সাতক্ষীরার সদর ও তালা, বরগুনার সদর, পটুয়াখালীর সদর ও গলাচিপা, ভোলার সদর ও মনপুরা, বরিশালের সদর, আগৈলঝাড়া ও গৌরনদী, ঝালকাঠির সদর, পিরোজপুরের সদর ও নেছারাবাদ।

গোপালগঞ্জের সদর ও টুঙ্গীপাড়া, মাদারীপুরের কালকিনী, শরিয়তপুরের সদর ও ডামুড্যা, ফরিদপুরের ভাংগা ও সদরপুর, রাজবাড়ীর সদর, মানিকগঞ্জের সদর ও শিবালয়, মুন্সীগঞ্জের সদর ও গজারিয়া, নরসিংদীর মনোহরদী ও পলাশ, নারায়ণগঞ্জের সদর ও আড়াইহাজার, টাঙ্গাইলের সদর, সখীপুর ও ঘাটাইল, জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ ও মাদারগঞ্জ, শেরপুরের শ্রীবর্দী, ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া, ভালুকা, ঈশ্বরগঞ্জ ও গফরগাঁও, নেত্রকোনার সদর ও কলমাকান্দা, কিশোরগঞ্জের সদর, পাকুন্দিয়া ও তাড়াইল, সুনামগঞ্জের সদর ও বিশ্বম্ভরপুর, সিলেটের সদর, বালাগঞ্জ ও কানাইঘাট, মৌলভীবাজারের সদর ও শ্রীমঙ্গল, হবিগঞ্জের সদর ও বাহুবল, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর ও নাসিরনগর, কুষ্টিয়ার লালমাই, ব্রাহ্মণপাড়া, বুড়িচং, লাখসাম ও হোমনা, চাঁদপুরের সদর ও হাজীগঞ্জ, ফেনীর সদর ও পরশুরাম, নোয়াখালীর সদর, কোম্পানীগঞ্জ ও সেনবাগ, লক্ষ্মীপুরের সদর ও রামগতি, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডু, মীরসরাই, কর্ণফুলী, লোহাগড়া, চন্দনাইশ ও আনোয়ারা, কক্সবাজারের সদর ও কুতুবদিয়া, খাগড়াছড়ির সদর, রাঙ্গামাটির সদর এবং বান্দরবানের সদর উপজেলা।

সর্বশেষ গত ২ মার্চ ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে ১১ কোটি ৩২ লাখ ৮৭ হাজার ১০ জন ভোটার রয়েছে। এরমধ্যে ৫ কোটি ৭৬ লাখ ৮৯ হাজার ৫২৯ জন পুরুষ, ৫ কোটি ৫৫ লাখ ৯৭ হাজার ২৭ জন নারী এবং ৪৫৪ জন হিজড়া ভোটার রয়েছেন।

ইসি সূত্র জানায়, ২০০৭-২০০৮ সালের ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়নের পর ২০০৯, ২০১২, ২০১৪, ২০১৫, ২০১৭ এবং সর্বশেষ ২০১৯-২০২০ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। সেইবার একইসঙ্গে তিন বছরের তথ্য অর্থাৎ যাদের বয়স ২০০৪ সালের ১ জানুয়ারি বা তার পূর্বে এমন নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ করা হয়।


© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২০ বাঙলার জাগরণ
কারিগরি সহযোগিতায়: