শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১০:০৯ অপরাহ্ন

শিরোনাম
ঈদে ১৪ টি মিউজিক ভিডিও মুক্তি পেয়েছে প্রিন্স খানের চাটখিলে পৈত্রিক সম্পত্তি জবরদখলে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তপ্তদেহ শীতল করতো গাছের নিচে বসেই, গাছ না থাকায় এত গরম সরকার হজযাত্রীদের সর্বোত্তম সেবা দিতে বদ্ধপরিকর-ধর্মমন্ত্রী দেশের স্বার্থ বিরোধী কাজের সাথে যারাই জড়িত, তারাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী – আনু মুহাম্মদ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে  প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে হবে- সুবর্ণচর উপজেলা আ.লীগ হাতিয়ার উন্নয়নে সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ কর্মসূচিকে কাজে লাগানো হবে – মোহাম্মদ আলী এমপি সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ৩৯ বছর পর জমি ফিরে পেলেন যদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পরিবার শিবালয়ে ১৫তম  মাই টিভির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত  ক্রীড়াবিদরা দেশের জন্য সম্মান বয়ে আনছে- ধর্মমন্ত্রী

সালামি দেওয়ার কেউ নেই, নেওয়ারও কেউ নেই: অপি করিম

বিনোদন ডেস্ক : ঈদের অন্যতম অনুসঙ্গ হচ্ছে ‘সালামি’। বড়রা ছোটদের এই সালামি দিয়ে থাকেন। যা ঈদের আনন্দ বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। ছোটবেলায় ঈদে সালামি পাননি এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। জনপ্রিয় অভিনেত্রী অপি করিমও পেয়েছেন। তবে বড় হয়ে যাওয়ার পর সেই সালামি দেওয়া মানুষের সংখ্যা এখন নেই তার। এমন কি তিনি যে সালামি তেমন লোকও পাননা।

অপি করিম বলেন, ছোট ছিলাম বলে সালামি পেতাম দশ টাকা। টাকার অঙ্ক কম দেখে মনে হতো কবে বড় হবো। কোনদিন আমাকে ১০০ টাকা দেবে। এখন তো দেওয়ার কেউ নেই। কাউকে যে দেব তাদেরও খুঁজে পাই না। সবাই এখন বেশ ব্যস্ত। কেউ কেউ থাকেন দেশের বাইরে। ভাইবোনের হৃদ্যতা খুব মিস করি। তাইতো ছোটবেলার সুখস্মৃতি এখন দুঃখ দেয়।

এ বছর বাবা ছাড়া ঈদ করতে হচ্ছে তাকে। গত বছর বাবা মারা গেছেন অপি করিমের। তাই ঈদের বাবাকে খুবই মনে পড়ছে তার। অপি বলেন,  এ বছর ঈদ আমার জন্য একটু কষ্টের। কারণ, গত বছর বাবা আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। বাবার মুখের ‘মারে ঈদ মোবারক’- এই ডাকটি আর শুনতে পাব না।’

ঈদে বাড়ি ফেরার আনন্দনায়ক স্মৃতিও রয়েছে অপি করিমের। তিনি বলেন ‘ঈদের আনন্দ বহুগুণে বেড়ে যায় যখন আমরা বাড়ি ফিরি। অধীর অপেক্ষায় বসে থাকা প্রিয়জনের মুখগুলো দেখি। আগে প্রতি বছরই যে কোনো একটি ঈদ কুমিল্লায় করতাম। সেখানে নানি বাড়ি। সব ভাইবোন আসায় মিলনমেলা হতো। পুরান ঢাকায় খালাতো, মামাতো ভাইবোন মিলে একটি ঈদ উদযাপন করতাম। আমাদের টার্গেট থাকত সবার সালামির টাকা জমিয়ে তিন দিনের দিন চায়নিজ খাব। তখন ঢাকা শহরে হাতেগোনা কয়েকটি চায়নিজ রেস্টুরেন্ট ছিল।


© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২০ বাঙলার জাগরণ
কারিগরি সহযোগিতায়: