শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৪ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে  প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে হবে- সুবর্ণচর উপজেলা আ.লীগ হাতিয়ার উন্নয়নে সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ কর্মসূচিকে কাজে লাগানো হবে – মোহাম্মদ আলী এমপি সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ৩৯ বছর পর জমি ফিরে পেলেন যদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পরিবার শিবালয়ে ১৫তম  মাই টিভির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত  ক্রীড়াবিদরা দেশের জন্য সম্মান বয়ে আনছে- ধর্মমন্ত্রী উজিরপুরে সৎসঙ্গ ফাউন্ডেশনের সেমিনার অনুষ্ঠিত শিবালয়ে গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠিবাড়ি খেলা অনুষ্ঠিত লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে ৫ জনের মৃত্যু : আসামিদের তিন দিনের রিমান্ড ঈদের দিনে সদরঘাটে দুর্ঘটনায় ঝরল ৫ প্রাণ সৌদির সাথে মিল রেখে নোয়াখালীর ৪ গ্রামে ঈদ উদযাপন

পুঁজিবাজারে অলস পড়ে আছে ২১ হাজার কোটি টাকা

নিউজ ডেস্ক :: অবণ্টিত লভ্যাংশ হিসেবে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রায় ২১ হাজার কোটি টাকা অলস পড়ে আছে। এই অর্থে বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা ও বাজার উন্নয়নে একটি তহবিল গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

দেশের পুঁজিবাজারে অস্বাভাবিক ধস সামাল দিতে বিভিন্ন সময় ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশনকে সরকারি তহবিল জোগান দিতে হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকও নীতি সহায়তায় চেষ্টা করেছে পুঁজিবাজারে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ সম্প্রসারণে। তাদের এসব প্রচেষ্টা কতটা কার্যকর হয়েছে তা এখনও প্রশ্নের মুখে।

এ অবস্থায় খোদ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের কাছে অবণ্টিত নগদ ও বোনাস শেয়ার হিসেবে থাকা লভ্যাংশ নিয়ে বড় অঙ্কের একটি তহবিল গঠন করতে যাচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, এই তহবিলের অর্থ বণ্টনযোগ্য করে ব্যবহার করতে কীভাবে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে, সেসব বিষয় সামনে রেখেই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এ তহবিল পুঁজিবাজার উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।

তারা বলেন, অনেকে মারা গেছেন আবার অনেকে জানেই না যে সে লভ্যাংশ বা ডিভিডেন্ট পেয়েছে, সেই টাকাগুলো কোম্পানির কাছে অব্যবহৃত রয়ে গেছে। এই উদ্যোগ যদি সফল হয় তাহলে অনেকেই উপকৃত হবেন।

এ উদ্যোগের বাস্তবায়ন চ্যালেঞ্জিং উল্লেখ করে ডিবিএর সাবেক সভাপতি আহমেদ রশিদ লালী বলেন, বিএসইসিকে সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করতে হবে গভীরভাবে। তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের অনিয়মরোধ করে লভ্যাংশ আদায়ে সতর্ক থাকতে হবে সংস্থাটিকে।

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, কোনো বিনিয়োগকারীই এই তহবিলের চিরস্থায়ী মালিক নয়। কেউ তার পাওনা দাবি করলে যাচাই-বাছাই শেষে তাকে তাৎক্ষণিক অর্থ দেওয়া হবে।

পুঁজিবাজার উন্নয়নে গঠিত এ তহবিল পরিচালনায় বিএসইসি, ডিএসই, সিএসই, সিডিবিএল এবং সেন্টাল কাউন্টার পার্টি সিসিবিএলের প্রতিনিধি থাকবে বলে জানা গেছে।


© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২০ বাঙলার জাগরণ
কারিগরি সহযোগিতায়: