বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২৩ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম
ক্রীড়াবিদরা দেশের জন্য সম্মান বয়ে আনছে- ধর্মমন্ত্রী উজিরপুরে সৎসঙ্গ ফাউন্ডেশনের সেমিনার অনুষ্ঠিত শিবালয়ে গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠিবাড়ি খেলা অনুষ্ঠিত লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে ৫ জনের মৃত্যু : আসামিদের তিন দিনের রিমান্ড ঈদের দিনে সদরঘাটে দুর্ঘটনায় ঝরল ৫ প্রাণ সৌদির সাথে মিল রেখে নোয়াখালীর ৪ গ্রামে ঈদ উদযাপন নোয়াখালীতে দুর্বৃত্তরা ঘর আগুনে পুড়ে দিয়েছে, ১০ লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি সুবর্ণচরে মানব কল্যাণ সংস্থার উদ্যোগে হতদরিদ্র ও অসহায়দের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ  ঢাকা আরিচা মহাসড়কের মসুরিয়ায় নামে এক অজ্ঞাত ব্যাক্তি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত চাটখিলে ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ

বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপ চট্টগ্রামকে হারিয়ে শিরোপা খুলনার

নিউজ ডেস্ক :: ফাইনালের মতো বড় ম্যাচে মাত্র ১৫৫ রানের লক্ষ্য দিয়েও জেমকন খুলনা লড়াই করেছে এবং জিতে শিরোপা ঘরে তুলেছে বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপের। এই ম্যাচে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের টি-টোওয়েন্টি ক্যারিয়ার সেরা ইনিংসেই খুলনাকে এনে দেয় লড়াই করার পুঁজি। তাতেই হারিয়ে দেয় আসরের অন্যতম ধারাবাহিক দল গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামকে।

বিকেলে টসে জিতে জেমকন খুলনাকে ব্যাটিং করার আমন্ত্রণ জানায় গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামের অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন। ব্যাট করতে নেমে হতাশ করেন আগের ম্যাচে ৮০ রানের ইনিংস খেলা জহুরুল ইসলাম অমি। নাহিদুল ইসলামের করা ইনিংসের প্রথম ওভারের প্রথম বলেই ক্যাচ তুলে দিয়ে বিদায় নেন রানের খাতা খোলার আগে।

আরেক ওপেনার জাকির হোসেনের ২৫ রান করে বিদায় নেয়ার আগে দুই নম্বরে ব্যাট করতে নামা ইমরুল কায়েস ফেরেন ৮ রান করে।

দলের বিপর্যয়ে মাহমুদউল্লাহ হাল ধরেন আরিফুল হককে নিয়ে। তবে আরিফুল ২১ রান করে ফিরলে মাহমুদউল্লাহ একপ্রান্ত আগলে রেখে বড় করতে থাকেন সংগ্রহ।

ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট: মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ

শেষ পর্যন্ত ৪৮ বলে ৭০ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে দলকে এনে দেন ৭ উইকেটে ১৫৫ রানের সংগ্রহ।

চট্টগ্রামের হয়ে ২ টি করে উইকেট নেন নাহিদুল ইসলাম, শরিফুল ইসলাম, ১টি করে নেন মোসাদ্দেক হোসেন এবং মুস্তাফিজুর রহমান।

জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকে ভালোই শুরু করেন দুই ওপেনার লিটন দাস ও সৌম্য সরকার। যদিও ২৬ রানে জুটি ভাঙে সৌম্যর ১২ রানের বিদায়ে।

এরপর অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন ফেরেন ৭ রানে। চাপে পড়া চট্টগ্রামকে টেনে তোলার চেষ্টা সৈকত আলীর। তবে লিটন দাস দিতে পারেননি যোগ্য সঙ্গ। ২৩ বলে ২৩ রানে সাজঘরে ফেরে বিপাকে ফেলেন দলকে।

শামসুর রহমান শুভর ২১ বলে ২৩ রানে বিদায়ের পর মোসাদ্দেক হোসেনও ফেরেন ১৪ বলে ১৯ রান করে।

সৈকত একা আর টেনে নিতে পারেননি দলকে। শেষ পর্যন্ত ৪৫ বলে ৫৩ রানের ইনিংস খেলে থামেন দলীয় ১৪৩ রানের মাথায়। বাকি কটা রান তুলতে পারেননি চট্টলার লোয়ার-অর্ডারের ব্যাটাররা। ৬ উইকেটে ১৫০ রানে থেমে ৫ উইকেটের হার নিয়ে মাঠ ছাড়ে আসরের ধারাবাহিক দল চট্টগ্রাম।

খুলনার হয়ে ২ উইকেট নেন শহিদুল ইসলাম, ১টি করে উইকেট নেন শুভাগত হোম, আল আমীন ও হাসান মাহমুদ।

 


© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২০ বাঙলার জাগরণ
কারিগরি সহযোগিতায়: