শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:০৫ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম
চৌদ্দগ্রামে বৃষ্টির প্রার্থনায় ইসতিসকার নামাজ, প্রখর রোদে মুসল্লিদের কান্না হাতিয়ায় সৈকতে দেখা মিলল ‘ইয়েলো বেলিড সি স্নেক’ ফসলি জমি কেটে মাটির ব্যবসা: ভ্রাম্যমাণ আদালতে দুই লাখ টাকা জরিমানা মাটি ব্যবসায়ীর লাখ টাকা জরিমানা রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ব্যবস্থাপনা পর্ষদে কুমিল্লার মফিজুর রহমান বাবলু সিনেমা হলে দেখা যাবে আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয়ের গল্প দেশে পৌঁছেছেন টাইগারদের নতুন কোচ জলবায়ু পরিবর্তনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এশিয়া : ডাব্লিউএমও নয়াপল্টনে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল জাতি হিসেবে আমাদের সকল প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিবনগর সরকার-ধর্মমন্ত্রী

দুমকি ৩১শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের শত শত খাবার স্যালাইন ডাষ্টবিনে

মো: মিজানুর রহমান,পটুয়াখালীপ্রতিনিধি :: পটুয়াখালীর দুমকি ৩১ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের শত শত খাবার স্যালাইন ডাষ্টবিনে ফেলে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে এ স্যালাইনগুলো ফেলে দেয়ার পর সাধারন মানুষ কুড়িয়ে নিয়ে যায়। স্থানীয়দের অভিযোগ, নার্সিং ইনচার্জ আয়শা মারজান এ স্যালাইন গুলো বিক্রি করতে নিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয়রা দেখে ফেললে তিনি ডাষ্টবিনে ফেলে দেন। এসব স্যালাইনের মেয়াদ রয়েছে ২০২৫ সাল পর্যন্ত।

হাসপাতালের এক রোগীর স্বজন ছকিনা বেগম জানান, তিনি গতকাল দুপুরে হাসপাতালে সামনে দাড়িয়ে ছিলেন। এ সময় নার্সিং ইনচার্জ আয়শা মারজানকে একটি বড় ব্যাগে করে এসব স্যালাইন নিয়ে যেতে দেখেনে। অন্য মানুষজনও স্যালাইন নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি দেখে ফেললে তিনি স্যালইনগুলো পার্শ্ববর্তী ডাষ্টবিলে ফেলে দেন বলে ছকিনা জানান।

দুমকি এলাকার বাসিন্দা পঞ্চাশোর্ধ্ব মোসলেম মিরা জানান, ডাষ্টবিনে হাজারো স্যালইন পরে থাকতে দেখে সেখান থেকে ১শ‘ স্যালাইন বাড়িতে নিয়ে গেছি। স্যালাইনের মেয়াদ দেখলাম ২০২৫ সাল পর্যন্ত রয়েছে, এজন্য একটু বেশি নিয়েছে। অপর বাসিন্দা মিশু মিয়া জানান, হাসপাতালের সমানে দাড়িয়ে দেখি সবাই স্যালাইন কুড়িয়ে নিচ্ছে। তাই আমিও ৫০ পিস নিয়েছি।

এ বিষয়ে আয়শা মারজান জানান, তিনি এ ঘটনার সাথে জড়িত না। এ বিষয়ে তিনি কিছুই জানেননা। কেউ তাদের ফাসাতে এ কান্ড ঘটাতে পারে বলে তিনি জানান। দুমকি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মীর শহিদুল শাহিন জানান, ইতিমধ্যে স্যালইনের বিষয়ে আয়শা মারজানকে শোকজ করা হয়েছে। এসব স্যালাইন কিভাবে ডাষ্টবিনে গেলা বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।


© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২০ বাঙলার জাগরণ
কারিগরি সহযোগিতায়: